ক্রেডিট কার্ড কত ধরণের হয়? বেশি লাভ পেতে আবেদনের আগেই জানুন!

5/5 - (1 জন রেটিং করেছেন)

একসময় ক্রেডিট কার্ড কেবলমাত্র বড়লোকদের ব্যবহার্য জিনিস হিসাবে গন্য হলেও আজকের দিনে এটা আর লাক্সারি আইটেমের ক্যাটিগরিতে রাখা হয় না। বরং এখন এটাকে প্রতিদিনের জীবনের এক অপরিহার্য অঙ্গ হিসাবে ধরা হয়। এর প্রধান কারণ, ছোটো বড় সবরকম প্রয়োজনে এটা ব্যবহার করে খুব সহজে ক্যাশলেশ পেমেন্ট করা যায় আর তারপর ৫০ দিন পর্যন্ত বিনা সুদে টাকা শোধ করার সময় পাওয়া যায়। এছাড়া এটা ব্যবহারের সাথে অতিরিক্ত ডিসকাউন্ট, রিওয়ার্ড পয়েন্ট, নো কস্ট ইএমআই, ফুয়েল সারচার্জে ছাড়, ফ্রি লাউঞ্জ অ্যাক্সেস ইত্যাদি অন্যান্য অনেক সুযোগ সুবিধাও পাওয়া যায়।

খরচ ও বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে ক্রেডিট কার্ড অনেক ধরণের হয়। একদিকে যেমন মোটামুটি লিমিট ও সাধারণ বৈশিষ্ট্যসহ বেসিক কার্ড পাওয়া যায় অন্যদিকে তেমন কেতাদুরন্ত লাইফস্টাইলের সঙ্গে খাপ খায় এমন সুপার প্রিমিয়াম কার্ডও পাওয়া যায়। সাধারণ চাকুরিজীবী, শপাহোলিক, ঘন ঘন ট্রেনে ও প্লেনে ভ্রমণকারী, সিনেমা-রেস্তোরাঁ প্রেমী, সতর্ক সঞ্চয়ী ইত্যাদি সব ধরণের মানুষের জন্য আলাদা আলদা কার্ড হয়।

ব্যবহারের প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে আলাদা আলাদা কার্ডে আলাদা আলাদা সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। কার্ড ব্যবহার করে সবথেকে বেশি লাভ পেতে চাইলে নিজের প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করেই নিজের জন্য সবথেকে উপযুক্ত কার্ডটা বেছে নিতে হয়। কিন্তু সেটা করার আগে সবার প্রথমে প্রয়োজন পড়ে ক্রেডিট কার্ড কত ধরণের হয় সেটা জানার। আর এই নিবন্ধে আমি সেব্যাপারেই বিস্তারিত আলোচনা করব…

রেগুলার এন্ট্রি লেভেল ক্রেডিট কার্ড

এগুলো একেবারে বেসিক কার্ড। প্রথমবার কার্ড নেওয়ার জন্য এগুলোই সেরা। এই ধরণের কার্ড পেতে হলে খুব বেশি ইনকাম (যোগ্যতাঃ মাসিক ১৫০০০-২৫০০০ আয়) থাকার প্রয়োজন পড়ে না এবং সাধারণত এগুলো খুব সহজেই পাওয়া যায়। এগুলোতে ক্রেডিট লিমিট খুব বেশি থাকেনা কিন্তু ক্রেডিট কার্ডের সাধারণ সমস্ত সুযোগসুবিধা যেমন, রিওয়ার্ড পয়েন্ট, ফুয়েল সারচার্জে ছাড়, ইন্সট্যান্ট ডিসকাউন্ট ইত্যাদি পাওয়া যায়। তবে রিওয়ার্ড পয়েন্ট পাওয়ার হার এতে খুব বেশি হয়না।

এই ধরণের কার্ডে অনেক ক্ষেত্রেই জয়েনিং ও অ্যানুয়াল ফি দিতে হয় না, অর্থাৎ লাইফটাইম ফ্রি হিসাবে পাওয়া যায়। আর এই ফি প্রযোজ্য হলেও সাধারণত ২৫০-১০০০ টাকার ভিতরে হয় ও কার্ড ভেদে বছরে ২৫ হাজার থেকে ২ লাখ টাকা খরচ করলে সেটাও আর দেওয়ার প্রয়োজন হয়না। এই কার্ডগুলোর সাথে ফ্রি অ্যাড-অন কার্ডও পাওয়া যায়, যা চাইলে পরিবারের অন্যদের ব্যবহারের জন্য নেওয়া যায়।

আরও পড়ুনঃ  পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ড মানেই ভবিষ্যৎ সেট?

এই ধরণের কয়েকটা জনপ্রিয় কার্ড হল,

  • আইসিআইসিআই প্ল্যাটিনাম
  • অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক নিও
  • এসবিআই সিমপ্লিক্লিক
  • এইচডিএফসি মানিব্যাক প্লাস
  • আইডিএফসি ফার্স্ট ক্লাসিক
  • এ-ইউ লিট

ইত্যাদি।

প্রিমিয়াম বা সাব-প্রিমিয়াম ক্রেডিট কার্ড

সময়ের সাথে সাথে আয় যেমন বাড়ে তেমন বাড়ে প্রয়োজনও। আর ঐ বাড়তি প্রয়োজন মেটাতে দরকার পড়ে প্রিমিয়াম কার্ডের। এই কার্ডগুলোয় রেগুলার বেসিক কার্ডে পাওয়া সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি আরও বেশি কিছু পাওয়া যায়। যেমন, এতে বেশি ক্রেডিট লিমিট পাওয়া যায়, ভালো ওয়েলকাম বেনিফিট পাওয়া যায়, কেনাকাটার সময় বেশি হারে রিওয়ার্ড পয়েন্ট পাওয়া যায়, কম ফরেক্স মার্কআপ ফি লাগে, ডোমেস্টিক লাউঞ্জ অ্যাক্সেস পাওয়া যায়, রেস্টুরেন্টে ছাড় পাওয়া যায়, ইন্সুরেন্সের সুবিধা পাওয়া যায় ইত্যাদি।

মাঝারি থেকে বেশি আয় হলে (সাধারণত ৫০০০০ এর বেশি) তবেই এই ধরণের কার্ড পাওয়া যায়। এগুলোর জয়েনিং ও অ্যানুয়াল ফি সাধারণত ১৫০০-৩০০০ টাকার মধ্যে হয় এবং এই ফি ছাড়ের জন্য অনেক বেশি টাকা খরচের মাইলস্টোন পার করার প্রয়োজন পড়ে।

এই প্রকারের কয়েকটা জনপ্রিয় কার্ড হল,

  • এসবিআই প্রাইম
  • আক্সিস সিলেক্ট
  • এইচডিএফসি রেগালিয়া গোল্ড
  • আইসিআইসিআই রুবিক্স
  • ব্যাঙ্ক অফ বরোদা ইটারনা

ইত্যাদি।

সুপার প্রিমিয়াম কার্ড

এই কার্ডগুলো সবার জন্য নয়। এগুলোর জয়েনিং ও অ্যানুয়াল ফি সাধারণত অনেকটাই বেশি হয়। বেশি মানে ৫০০০ থেকে শুরু করে ৫০০০০-এর বেশিও হতে পারে। যারা চাকরি বা ব্যবসা ক্ষেত্রে বেশ মোটা টাকা আয় করেন একমাত্র তারাই এই ধরনের কার্ড পেতে পারেন।

এগুলোতে চার্জ যেমন বেশি লাগে তেমন কার্ড ভেদে অনেক অতিরিক্ত প্রিমিয়াম সুযোগ-সুবিধাও পাওয়া যায়। যেমন ধরুন, দারুণ ওয়েলকাম বেনিফিট, উঁচু হারে রিওয়ার্ড পয়েন্ট, বিবিধ মাইলস্টোন বেনিফিট, আনলিমিটেড লাউঞ্জ অ্যাক্সেস, ফ্রি হোটেল স্টে, গলফ ক্লাব মেম্বারশিপ, বিবিধ ফ্রি সাবস্ক্রিপশন ও মেম্বারশিপ, ফ্রি সিনেমার টিকিট, ইন্সুরেন্স, রেস্টুরেন্টে ছাড় ইত্যাদি।

এই ধরণের কয়েকটা সুপরিচিত কার্ড হল,

  • অ্যাক্সিস ম্যাগনাস
  • এইচডিএফসি ইনফিনিয়া
  • আইসিআইসিআই এমারেল্ড
  • এসবিআই অরাম 
  • আমেরিকান এক্সপ্রেস প্ল্যাটিনাম চার্জ

ইত্যাদি।

কো-ব্র্যান্ডেড ক্রেডিট কার্ড

ব্যাংক নয় এমন কোনো কোম্পানি তাদের প্ল্যাটফর্ম বা প্রোডাক্ট ব্যবহারে অতিরিক্ত সুযোগসুবিধা বা ছাড়ের জন্য যখন কোনো ব্যাংকের সাথে গাঁটছড়া বেঁধে নিজস্ব নামসহ বিশেষ ক্রেডিট কার্ড লঞ্চ করে তখন সেই কার্ডগুলোকে কো-ব্র্যান্ডেড ক্রেডিট কার্ড বলে। এগুলোতে ক্রেডিট কার্ডের সাধারণ সুবিধার পাশাপাশি ঐ বিশেষ কোম্পানির বিশেষ প্রোডাক্ট বা সার্ভিসে ব্যবহারের জন্য বিশেষ কিছু অতিরিক্ত সুবিধা বা ছাড় পাওয়া যায়।

আরও পড়ুনঃ  ক্রেডিট কার্ড হাতে পাওয়ার পরই সত্বর এই ১০ টা কাজ করে না নিলে চাপ আছে!

এই ধরণের কার্ডগুলোকে কয়েকটা ক্যাটিগরিতে ফেলা যায়। যেমন,

ট্র্যাভেল কার্ড

রেল, বিভিন্ন এয়ারলাইন বা ট্রাভেল কোম্পানি বিবিধ ব্যাংকের সাথে গাঁটছড়া বেঁধে এধরনের কো-ব্র্যান্ডেড ক্রেডিট কার্ড অফার করে থাকে। এগুলোয় রেল বা প্লেনে ট্র্যাভেল করার ক্ষেত্রে টিকিটে ছাড়, বেশি রিওয়ার্ড পয়েন্ট বা এয়ার মাইল পয়েন্ট, ট্র্যাভেল ইনস্যুরেন্স, কম কারেন্সি কনভারশন রেট, কমপ্লিমেন্টারি নাইট স্টে ইত্যাদি সুবিধা পাওয়া যায়। এছাড়া এক্ষেত্রে রিওয়ার্ড পয়েন্ট বা এয়ার মাইল রিডিম করে পরে কাটা টিকিটে অতিরিক্ত ছাড় বা ফ্রি টিকিট বা অনেক সময় ফ্রি ট্র্যাভেল প্যাকেজও পাওয়া যায়।

এই ধরণের কয়েকটা কার্ড হল,

  • আইআরসিটিসি এসবিআই কার্ড প্লাটিনাম 
  • আইআরসিটিসি ব্যাঙ্ক অফ বরোদা রূপে ক্রেডিট কার্ড
  • অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক ভিস্তারা ইনফাইনাইট
  • ক্লাব ভিস্তারা আইডিএফসি ফার্স্ট
  • এয়ার ইন্ডিয়া এসবিআই প্ল্যাটিনাম
  • ইন্ডিগো কোট্যাক ৬ই রিওয়ার্ডস এক্সএল
  • যাত্রা এসবিআই

ইত্যাদি।

ফুয়েল ক্রেডিট কার্ড

বিভিন্ন তেলের কোম্পানি তাদের নিজস্ব পাম্পে তেল তোলায় অতিরিক্ত ছাড় বা অতিরিক্ত রিওয়ার্ড পয়েন্টের সুবিধা দেয় এই ধরণের কো-ব্র্যান্ডেড ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে।

কয়েকটা সুপরিচিত ফুয়েল কার্ড হল,

  • বিপিসিএল এসবিআই ক্রেডিট কার্ড
  • আইডিএফসি এইচপিসিএল ফার্স্ট পাওয়ার প্লাস
  • আইসিআইসিআই এইচপিসিএল কোরাল
  • ইন্ডিয়ান অয়েল কোট্যাক
  • ইন্ডিয়ান অয়েল অ্যাক্সিস
  • ইন্ডিয়ান অয়েল এইচডিএফসি

ইত্যাদি।

কো-ব্র্যান্ডেড শপিং কার্ড

বিভিন্ন ই-কমার্স কোম্পানি বা শপিং ওয়েবসাইটগুলো তাদের প্লাটফর্মে এবং তাদের পার্টনার প্লাটফর্মে কেনাকাটা বা খরচ করার ক্ষেত্রে এবং কিছু কিছু ব্র্যান্ড তাদের নিজস্ব প্রোডাক্ট কেনাকাটার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ছাড়, ক্যাশব্যাক বা রিওয়ার্ড পয়েন্টের সুবিধা দিতে এই ধরণের কার্ডগুলো অফার করে।

এই ধরণের ভীষণ জনপ্রিয় ও সুপরিচিত কয়েকটা কার্ডের নাম হল,

  • অ্যামাজন পে আইসিআইসিআই 
  • ফ্লিপকার্ট অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক
  • মিন্ত্রা কোট্যাক
  • পেটিএম এসবিআই
  • টাটা নিউ এইচডিএফসি
  • স্যামসাং অ্যাক্সিস সিগনেচার

ইত্যাদি।

মুভি ও ডাইনিং ক্রেডিট কার্ড

সিনেমার টিকিট বুকিং বা রেস্টুরেন্টের বিল মেটানোর সময় এই ধরনের কার্ড ব্যবহার করে অতিরিক্ত ছাড় পাওয়া যায়। অনেক মুভি কার্ডে ফ্রিতে সিনেমার টিকিটও পাওয়া যায়।

এই ধরণের কয়েকটা কার্ড হল,

  • বুকমাইশো আরবিএল
  • পিভিআর কোট্যাক 
  • সুইগি এইচডিএফসি
  • ইজিডাইনার ইন্ডাসইন্ড

ইত্যাদি।

ক্যাশব্যাক ক্রেডিট কার্ড

ইদানিংকালে কিছু কিছু ব্যাংক কেনাকাটা বা বিল পেমেন্টের সময় তুলনামূলক উচ্চ হারে ক্যাশব্যাক পাওয়ার বৈশিষ্ট্যসহ কিছু কিছু কার্ড লঞ্চ করেছে যেগুলোতে ক্ষেত্র ভেদে কেনাকাটার সময় ১-২৫% পর্যন্ত অতিরিক্ত ক্যাশব্যাক পাওয়ার সুবিধা থাকে। নাম থেকেই স্পষ্ট, এই কার্ডগুলোতে সাধারণত রিওয়ার্ড পয়েন্টের বদলে সরাসরি ক্যাশব্যাক পাওয়া যায় যা সাধারণত নিজে নিজেই কার্ড অ্যাকাউন্টে চলে আসে। আর এই কার্ডগুলো সাধারণত এন্ট্রি লেভেল কার্ডের মধ্যেই পড়ে।

আরও পড়ুনঃ  অনলাইনে কেনাকাটার জন্য সেরা 5 ক্রেডিট কার্ড - যেগুলো ব্যবহারে সবথেকে বেশি ছাড় ও ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়

এই ধরনের সেরা কয়েকটা ক্যাশব্যাক কার্ডের উদাহরণ হল,

  • ক্যাশ ব্যাক এসবিআই কার্ড
  • অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক এস
  • এয়ারটেল অ্যাক্সিস
  • এইচএসবিসি ক্যাশব্যাক
  • এইচডিএফসি মিলেনিয়া
  • ইয়েস প্রসপারিটি ক্যাশব্যাক প্লাস

ইত্যাদি।

সিকিওরড ক্রেডিট কার্ড

এতক্ষণ পর্যন্ত উপরে যে সমস্ত ক্রেডিট কার্ডের কথা বললাম সেগুলোর সবকটাই আনসিকিওরড। অর্থাৎ শুধু আয় এবং ভালো ক্রেডিট স্কোরের উপর ভিত্তি করেই ঐ কার্ডগুলো পাওয়া যায়। কিন্তু কোনো ক্রেডিট হিস্ট্রি বা ক্রেডিট স্কোর না থাকলে কিংবা খুব কম স্কোর হলে সহজে ঐ সমস্ত আনসিকিওরড কার্ড পাওয়া যায়না।

এই ধরণের পরস্থিতিতে ক্রেডিট কার্ড নিয়ে এর সুবিধাগুলো পেতে চাইলে ফিক্সড ডিপজিট করে তার বিনিময়ে এক ধরণের ক্রেডিট কার্ড পাওয়া যেতে পারে যেগুলোকে সিকিওরড ক্রেডিট কার্ড বলে। এই ধরণের কার্ড রেগুলার বা আনসিকিওরড কার্ডের মতোই হয়, তবে শুধু তফাৎ হচ্ছে এক্ষেত্রে ডিফল্ট করলে ইস্যুয়ার ঐ এফডি থেকে টাকা রিকভার করে নেয়।

এই ধরণের কয়েকটা কার্ড হল,

  • কোট্যাক ৮১১ ড্রিম ডিফারেন্ট 
  • আইসিআইসিআই ইনস্ট্যান্ট প্ল্যাটিনাম
  • অ্যাক্সিস ইনস্টা ইজি

ইত্যাদি।

শেষ কথা

সুতরাং দেখতেই পাচ্ছেন ক্রেডিট কার্ড অনেক ধরনের হয়। এই সমস্ত কার্ডের মধ্যে আপনার জন্য সবথেকে সেরা বা লাভজনক কার্ড আপনাকেই বেছে নিতে হবে আপনার আয়, কেনাকাটার অভ্যাস, ব্যবহার্য প্রোডাক্ট বা সার্ভিস, পছন্দ, মানসিকতা ইত্যদি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। তবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য একাধিক কার্ড নিলে আলাদা ক্ষেত্রের জন্য উপযুক্ত আলাদা কার্ড ব্যবহার করে সবথেকে বেশি লাভ পাওয়া যেতে পারে!

এই বলে আজ এখানেই ইতি টানি। ভালো থাকবেন।


সম্পর্কিত পাঠঃ
এভাবে ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করে 2000 টাকা পর্যন্ত উপহার পান
ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে টাকা বাঁচানোর 20 টি গোপন উপায়
ক্রেডিট কার্ড থেকে ক্যাশ টাকা তুলবেন? এগুলো না জানলে কিন্তু বিশাল ক্ষতি
ফাটাফাটি লাইফটাইম ফ্রী ক্রেডিট কার্ডের তালিকা 2023 – নিলেই মালামাল!
অনলাইনে কেনাকাটার জন্য সেরা 5 ক্রেডিট কার্ড – যেগুলো ব্যবহারে সবথেকে বেশি ছাড় ও ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়

মন্তব্য করুন