অফকোর্স চাও… কে না চাইবে? কিছু এক্সট্রা পেতে সবারই ভালো লাগে। আর সেই এক্সট্রা-টা যদি হয় টাকাপয়সা তাহলে তো সোনায় সোহাগা! এই ডিজিটাল যুগে অনলাইনে কেনাকাটা থেকে শুরু করে বিল পেমেন্ট, হোটেল বুকিং, টিকিট কাটা, টাকা ট্রান্সফার, পড়াশোনা, উপহার দেওয়া ইত্যাদি বহু কাজই আমরা করি ডিজিটাল উপায়ে। আর সব কিছুতেই তো টাকা লেনদেন টাও করতে হচ্ছে ডিজিটাল-ই। আর এই সমস্ত বিভিন্নরকম ডিজিটাল লেনদেন করার সময় যদি কিছু উপরি ক্যাশব্যাক পেতে চাও তাহলে তোমার আজ কপাল খুলে গেল ভাই কারন এই আর্টিকেল টা খুঁজে পেয়েছ। উপরি ক্যাশব্যাক বলতে বোঝাতে চাইছি এমনি তে বিভিন্ন ওয়েবসাইট এ যা ছাড় পাওয়া যায় বা যেটার উল্লেখ থাকে, তারও উপরে আরও একটু বেশি ছাড় বা ক্যাশব্যাক এর কথা। এখানেই তুমি আজ সেই গুপ্ত উপায় টা জানতে পারবে যেটা করলেই ধন ধনা ধন ধন… পকেটে গরম গরম ধনাগমন!
এক্সট্রা ক্যশব্যাক এর পিছনের লজিক টা কি?
এক্সট্রা এক্সট্রা ক্যশব্যাক শুনে মনে হতেই পারে এসব ফালতু, কেনই বা কেউ খামকা উপরি এক্সট্রা ক্যাশব্যাক দেবে? এমনি তে আমরা জানি, ‘…হোতা সবকে পাস হ্যায়, সব ছুপা কে রাখতে হ্যায়, দেতা কোয়ি নেহি!’ মানে ধন- টাকাপয়সার কথা বলছিলাম আর কি! টাকাপয়সা সবার কাছেই আছে, সব বিজনেস এর কাছেও আছে, কিন্তু কেন তারা এক্সট্রা ক্যাশব্যাক দেবে? প্রশ্ন এটাই, তাই তো? এটার বিষয়ে জানতে হলে আগে তোমাদের জানতে হবে অ্যাফিলিয়েট এর ব্যাপারে।
অ্যাফিলিয়েট আসলে কি?
অনলাইনে এর বহু ওয়েবসাইট-ই অ্যাফিলিয়েট নিযুক্ত করে তাদের সেল বাড়াবার জন্য। এবং তারা যখন কোনও প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সেল করতে সাহায্য করে বা নতুন কাস্টমার এনে দেয় তখন ওয়েবসাইটের তরফ থেকে নির্দিষ্ট রেটে কমিশন পায়।
মানে কেস টা হল এরকম যে, অনলাইনে যা কিছু প্রোডাক্ট এর যা দাম দেখা যায় তার সাথে ওই অ্যাফিলিয়েটদের কমিশন টা যোগ থাকে এবং আমরা যদি সরাসরি কিনি তাহলে ওই কমিশন টা সরাসরি চলে যায় ব্র্যান্ড এর কাছে।
সরাসরি কেনা মানে কি তাহলে বেশি দাম দেওয়া হয়ে যাচ্ছে?
একদম ই তাই! উদাহরণস্বরূপ ধরা যাক অ্যামাজন এ গেলাম, একটা ড্রেস কার্ট এ অ্যাড করলাম, যা কিছু ডিসকাউন্ট পাওয়ার ওখানে দেখিয়ে দিল, তারপর পে করে দিলাম… কিন্তু সব ডিসকাউন্ট এর পরেও আমি ৮+% বেশি দিলাম কারন ওটা ওই অ্যাফিলিয়েটদের জন্য বাড়িয়ে দাম টা রাখা হয়েছিল। সরাসরি কিনলাম তাই ওই ৮+% সরাসরি অ্যামাজনের পকেটে গেল। যদি কোনও অ্যাফিলিয়েটের মাধ্যমে কিনতাম তাহলে ওই ৮+% সেই অ্যাফিলিয়েট পেত। কিন্তু দুই ক্ষেত্রেই আমায় কিন্তু বেশি ই পে করতে হল।
তবে একটা কথা আরও একবার খোলসা করে বলতেই হয়, যে বেশির কথা বললাম সেটা সরাসরি বা ভায়া অ্যাফিলিয়েট দুই ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। মানে বলতে চাইছি সরাসরি কেনার বদলে অ্যাফিলিয়েটদের মাধ্যমে কিনলে ক্রেতাকে কিন্তু বেশি পে করতে হয়না কারন সরাসরি কেনার রেট আর অ্যাফিলিয়েটদের লিঙ্ক থেকে কেনার রেট একই। তাই যদি কোনও ক্ষেত্রে এই কমিশন ফেরত পাওয়ার উপায় না থাকে অ্যাফিলিয়েটদের লিঙ্ক থেকে প্রোডাক্ট কেনাই ভালো কারন তাতে ব্র্যান্ড এর বদলে কিছুটা লাভ বা সাপোর্ট অ্যাফিলিয়েটরা পায় ক্রেতার কোনও এক্সট্রা খরচ না হয়েই।
তাহলে ওই কমিশন বাদে কেনার উপায়?
তাহলে এমন কি উপায় আছে যাতে ওই কমিশন টা না দিতে হয়? বা আমাদের কাছে ফেরত আসে? পুরোটা না হলেও অন্তত পক্ষে বেশির ভাগ টা… সেই উপায় টাই আমি এখানে শেয়ার করব।
কি কি ক্ষেত্রে প্রযোজ্য?
এবার জেনে নেওয়া যাক কোন কোন ক্ষেত্রে এই অ্যাফিলিয়েট কমিশন ফেরত পাওয়া যেতে পারে। উদাহরনে যেটা বললাম, সেই অ্যামাজন আর তার সাথে ফ্লিপকার্ট, মিন্ত্রা, নাইক্যা, আজিও, টাটা ক্লিক, ক্রোমা, সুইগি, টাটা ১এমজি ইত্যাদি বহু পরিচিত ওয়েবসাইট বা অ্যাপ থেকে অর্ডার করার সময় এই লাভ পাওয়া যেতে পারে।
কতটা ফেরত পাওয়া যায়?
বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা অ্যাপ বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট এর উপর বিভিন্ন রেটে অ্যাফিলিয়েট কমিশন দেয় আর তুমি সেই রেটের সামান্য বাদ দিয়ে ফেরত পাবে। যেমন ধর অ্যামাজন থেকে ফ্যাশন ক্যাটিগরির কিছু কিছু অর্ডার করলে তুমি ফেরত পাবে ৮%, যেটা আসল অ্যাফিলিয়েট কমিশন এর থেকে কিছু কম। তারপর ধর ফ্লিপকার্ট থেকে স্মল হোম অ্যাপ্লায়ন্স অর্ডার করলে তুমি ফেরত পাবে ৭%। আর বেশি উদাহরন দিলাম না। তুমি ব্যাবহার করার সময় নিজেই জানতে পারবে। তবে বলাই বাহুল্য এই রেট গুলো এক্সট্রা ছাড় হিসাবে খুব একটা কম না তাই না!
এই সেই গুপ্ত ট্রিক…
আর অপেক্ষা করাব না! এইমাত্র যা ব্যাবহারের কথা বললাম বা এই যে ট্রিক বা গুপ্ত উপায় বলতে যা বলতে চাইছিলাম সেটা আসলে একটা অ্যাপ। অ্যাপ টার নাম ‘ক্যাশ-করো’। হ্যাঁ ঠিক ই শুনছ। ওই অ্যাপ টার নাম ‘ক্যাশ করো’ যেটা তোমার দরকার ওই অ্যাফিলিয়েট কমিশনগুলো এক্সট্রা ক্যাশব্যাক হিসাবে ফেরত পাওয়ার জন্য।
ক্যাশ-করো…
যেমন নাম তেমন কাম। মানে কেনাকাটার সময় এক্সট্রা ক্যাশ লাভ করো। যাইহোক, এবারে এই অ্যাপ টার বিষয়ে বিশ্বাস আর ভরসা জোগানোর জন্য কিছু কথা বলা দরকার। এই অ্যাপ টার পিছনে দি গ্রেট রতন টাটা-র ও ইনভেস্টমেন্ট আছে। আশা করি এইটুকুই যথেষ্ট অ্যাপ টার জেনুইনিটি প্রমান করার জন্য। বাকি টার জন্য প্লে ষ্টোরে রিভিউ গুলোও পড়ে নিতে পারো। আর আমি কিছু স্ক্রীনশট-ও দেব কারন আমি নিজেই এটা ব্যাবহার করে বহু লাভ পেয়েছি।
পুরো ব্যাপার টা কিভাবে করতে হয় ওই ক্যাশব্যাক টা ফেরত পাওয়ার জন্য?
ঠিক ভাবে ক্যাশব্যাক ফেরত পেতে পুরো প্রসেস টা ঠিক ভাবে বোঝা ও করা খুব প্রয়োজন, কোনও একটা স্টেপ এ ভুল ত্রুটি হলে কিন্তু ক্যশব্যাক পেতে অসুবিধে হতে পারে। আর তার জন্য আগে সব স্টেপ গুলো মন দিয়ে ভালো করে পড়ে বুঝে নিও কিন্তু।
তো প্রথমেই যেটা করতে হবে এই ‘ক্যাশকরো‘ ← লিংকে ট্যাপ / ক্লিক করে তোমায় ঝট করে প্লে ষ্টোরে পৌঁছে যেতে হবে আর তার পর ক্যাশকরো অ্যাপ টা ডাউনলোড করে ঝট করে একটা একাউন্ট বানাতে হবে আর কম্পিউটারে হলে ক্লিক করার পর শুধু অ্যাকাউন্ট বানাতে হবে।
উপরের এই লিঙ্ক টা আবার ‘ক্যাশকরো’-র আমার অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক। এখানেও অ্যাফিলিয়েটের শর্ত প্রযোজ্য। এই লিঙ্ক ব্যাবহার করলে তোমার কোনও লস নেই কিন্তু তুমি এই লিঙ্ক ব্যাবহার করে ক্যাশকরো ডাউনলোড করে একাউন্ট বানালে ক্যাশকরো-র তরফ থেকে আমি কিছু রিওয়ার্ড পাব আর কি। আর তুমি এই লিঙ্ক ব্যাবহার না করে সরাসরি করলে তোমারও লাভ নেই আমারও লাভ নেই, লাভ ক্যাশকরো-র কারন আমার প্রাপ্য টা ক্যাশকরো-র কাছেই রয়ে যাবে! তো তোমার থেকে এইটুকু সাপোর্ট তো আশা করতেই পারি তাই না বন্ধু?
তবে একটা জরুরী কথা, আমায় অ্যাফিলিয়েট এর সুবিধা দিতে হলে তোমায় ওই লিঙ্ক থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করে তখনই ক্যাশকরোয় তোমার একাউন্ট টা বানিয়ে ফেলতে হবে কিন্তু।
আরও একটা লাভ আছে আমার অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক ব্যাবহার করলে। সেটার ব্যাপারে পরে বলছি।
ক্যাশকরো অ্যাপ ইন্সটল এর পর…
অ্যাপ টা ইন্সটল করার পর কি করতে হবে সেটা ঠিক করে বোঝার জন্য আগে বুঝে নিতে হবে ক্যাশকরো কি করে কাজ করে বা ক্যাশকরো কি করে অন্যান্য ওয়েবসাইটে কেনাকাটার জন্য ক্যাশব্যাক দিতে পারে…?
ক্যাশকরো কিভাবে কাজ করে?
এটা বুঝতে হলে আগে বুঝতে হবে…
অ্যাফিলিয়েট-রা কিভাবে কাজ করে?
যখন কোনও ব্র্যান্ড অ্যাফিলিয়েট নিযুক্ত করে তখন ওই ব্র্যান্ড অ্যাফিলিয়েটদের বিশেষ ধরনের প্রোডাক্ট লিঙ্ক দেয় যেগুলো অ্যাফিলিয়েটরা শেয়ার করে নিজ নিজ উপায়ে। ওই লিঙ্ক ব্যাবহার করে যখন কোনও কাস্টমার কিছু কেনে তখন ব্র্যান্ড সেটা ট্র্যাক করতে পারে। মানে ব্র্যান্ড বুঝতে পারে যে বিশেষ কোনও অ্যাফিলিয়েটের লিঙ্ক থেকেই ওই কেনাকাটা টা হয়েছে। তখন ব্র্যান্ড ওই অ্যাফিলিয়েটকে তার প্রাপ্য কমিশন পে করে। তবে আবারও বলি সরাসরি কেনার বদলে ওই বিশেষ লিঙ্ক থেকে কেনা মানে কিন্তু কাস্টমারকে বেশি পে করতে হয়না কারন সরাসরি কেনার দাম আর অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক থেকে কেনার দাম একই থাকে।
তো এবার ফিরি আসল বিষয়ে, মানে ক্যাশকরো কিকরে কাজ করে। ক্যাশকরো আসলে অ্যামাজন ফ্লিপকার্ট ইত্যাদি ওয়েবসাইট এর অ্যাফিলিয়েট হিসাবে কাজ করে। আমরা যখন ক্যাশকরো-র ভায়া অ্যামাজন ফ্লিপকার্ট বা অন্যান্য ওয়েবসাইটে গিয়ে কেনাকাটা করি তখন ঐ সমস্ত ওয়েবসাইট ক্যাশকরোকে আফিলিয়েট কমিশন পে করে আর ক্যাশকরো সেই কমিশন এর বেশিরভাগ টা ফিরিয়ে দেয় ক্যাশকরো-র ব্যবহারকারীদের।
ক্যাশকরো-র ব্যবহারকারীদের করনীয়…
আমার অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক ব্যাবহার করে অ্যাপ ইন্সটল ও অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পর ক্যাশকরো তে তোমার পছন্দমত অ্যাপ বা ওয়েবসাইট সিলেক্ট করে ক্যাশকরো-র ভায়া ওই ওয়েবসাইট বা অ্যাপ এ যেতে হবে, তারপর সাধারণ যেমন অনলাইনে কেনাকাটা হয় তেমনই করতে হবে মানে কার্ট এ অ্যাড করে, চেক আউট করে ও সবশেষে পেমেন্ট করে কেনাকাটার প্রসেস শেষ করতে হবে। ব্যাস, তারপর ক্যাশকরো তোমার প্রাপ্য ক্যশব্যাক ট্র্যাক করে দেখাবে কয়েকদিন পর। তারপরে সেগুলো আরও পরে রিটার্ন পিরিওড পার হলে কনফার্ম হবে আর তারপরেই তুমি ওই ক্যাশব্যাক টা ক্যাশ আউট করতে পারবে। তবে কতকগুলো বিষয় মাথায় রাখতে হবে ঠিকঠাক ভাবে ক্যাশব্যাক ফেরত পাওয়ার জন্য…
খেয়াল রাখার বিষয়ঃ
১। টার্গেট শপিং ওয়েবসাইট বা অ্যাপ গুলো সেশান ট্র্যাক করে। মানে তুমি যেহেতু ক্যাশকরো থেকে অ্যাফিলিয়েট লিংক ক্লিক করে গেছো তাই ওই লিংক ব্যবহার করে তুমি কি কি কেনাকাটা করলে সেটা বোঝার জন্য লিংক ক্লিক করার পর তুমি ওই অ্যাপে কতক্ষণ থাকলে সেই পুরো সেশনটা ওরা ট্র্যাক করে। মানে তোমায় যদি ক্যাশব্যাক ঠিকঠাক ভাবে পেতে হয় তাহলে ক্যাশকরো থেকে শপিং ওয়েবসাইট বা অ্যাপ-এ যাওয়ার পর ওই একটি সেশন এর মধ্যেই প্রডাক্ট কার্টে অ্যাড করা এবং চেক আউট করে পেমেন্ট করা – এই পুরো প্রসেসটা শেষ করে ফেলতে হবে।
২। আগে থেকে কার্ট এ থাকা প্রোডাক্ট এ ক্যাশব্যাক পাওয়া যায় না।
৩। সমস্যা এড়াবার জন্য পুরো কাজটা যত তাড়াতাড়ি করা যায় ততই ভালো।
অ্যাফিলিয়েট কমিশন ফেরত পাওয়া ছাড়া আর কিছু লাভ আছে?
সাধারণ কেনাকাটা ছাড়াও ক্যাশকরোতে অনেক সময় কিছু কিছু প্রমোশনাল অফার চলে যেগুলোর মাধ্যমে তুমি কিছু এক্সট্রা লাভ পেতে পারো। এছাড়া কখনো কখনো কিছু কিছু আইটেম সম্পূর্ণ ফ্রি-তেও পাওয়া যায়, যেমন ধরো অ্যান্টিভাইরাস সাবস্ক্রিপশন কিংবা মেডিবাডি মেম্বারশিপ, ইত্যাদি। এছাড়াও কিছু ক্রেডিট কার্ডের অ্যাপ্লাই করলেও ফোকটে বেশ মোটা ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়। এছাড়াও আরও অনেক কিছু আছে যেগুলো জানতে তোমায় উপরে দেওয়া লিঙ্ক ব্যবহার করে অ্যাপটা ইন্সটল করে নিতে হবে।
আরও একটা জিনিস…
ক্যাশকরোর ভিআইপি প্রোগ্রাম বলে একটা প্রোগ্রাম আছে। আমি ক্যাশকরোর একজন ভিআইপি মেম্বার। তবে ভিআইপি মেম্বারদের পাওয়া সুবিধার ব্যাপারে আবার পরে কখনও বলব।
একটা কথা একটু আগেই বলেছিলাম, আমার অ্যাফিলিয়েট লিংক ব্যবহার করার একটা সুবিধার ব্যাপারে। আমি যেহেতু ভি আই পি মেম্বার, তাই বলব ভি আই পি হওয়ার চান্স বাড়াতে আপাতত আমার দেওয়া লিঙ্ক থেকে অ্যাপটা ডাউনলোড করে অ্যাকাউন্টটা টা খুলে ব্যাবহার করা শুরু করো।
শেষ করার আগে…
শেষ করার আগে বলব, এইরকম আরও অন্যান্য উপায় বা অ্যাপ এর কথা আমি ক্রমশ একে একে প্রকাশ্যে আনব। তার জন্য সঙ্গে থাক। গুপ্তধন ডট কম কে মনের মণিকোঠায় ধরে রাখো। তাহলে আজ আপাতত এখানেই শেষ করি। ভালো থেকো। টা টা 🙂
ক্যাশকরোর লিংক ← আরও একবার!
আর হ্যাঁ, ক্যাশব্যাক এর প্রমাণ স্বরূপ আমার ক্যাশকরো আর্নিংস এর একটা স্যাম্পল স্ক্রিনশট দিয়ে গেলাম…
ক্যাশকরো কী?
ক্যাশকরো এমন একটা প্ল্যাটফর্ম যেখান থেকে ভায়া মিডিয়া হয়ে অন্যান্য শপিং অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করলে এক্সট্রা ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়।
ক্যাশকরোর মাধ্যমে কেনাকাটায় কোনো ঝুঁকি আছে?
একদমই না। এটা বেশ পপুলার ও প্রতিষ্ঠিত একটা কোম্পানি। এমনকি এই কোম্পানিতে টাটাদেরও বিনিয়োগ আছে। তাই এদের উপর ভরসা করাই যায়। তাছাড়া এমনিতে এদের মাধ্যমে কেনা মানে শুধুমাত্র অ্যাফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে কেনাকাটা করা। তাই কোনোরকম ঝুঁকির স্কোপ-ই নেই। আর ক্যাশব্যাকেও কোনো সমস্যা হয়না। প্রমাণ আমি নিজে। কয়েক বছর ধরে এই অ্যাপ ব্যবহার করে হাজার হাজার টাকার ক্যাশব্যাক পেয়েছি।