অনলাইনে ইনকামের 12 অপ্রিয় সত্য যেগুলোর ব্যাপারে কেউ বলে না!

5/5 - (2 জন রেটিং করেছেন)

ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম – শুনতে দারুন লাগলেও ব্যাপারটা কি এতটাই সহজ? অনলাইনে ইনকামের পন্থা খুঁজতে আমরা অনেকেই গুগলে সার্চ করে থাকি। এবং অনেক আর্টিকেলে এভাবে টাকা কামাবার নানাবিধ উপায়ের কথা বলাও থাকে। সোশ্যাল মিডিয়াতেও অনেকেই এভাবে বিশাল ইনকামের দাবি করে থাকেন। কিন্তু এতই যদি সম্ভাবনা তো সবাই কেন এই কাজ করছে না?

তবে এভাবে বলছি মানে এই নয় যে অনলাইনে ইনকাম করা যায় না। এই উপায়ে টাকা আয় করে জীবনধারণ করা অসম্ভব নয়। তাছাড়া এর মজাটাই আলাদা। কেননা এভাবে ইনকাম করার সুবিধা অনেক। যেমন,

  • সারাবছর বাড়িতে বসেই টাকা কামানো যায়।
  • যেখানে খুশি যখন খুশি কাজ করা যায়।
  • অন্য কাজের ফাঁকেও এই কাজ চালিয়ে যাওয়া যায়।
  • নিজেই নিজের বস হওয়ার জন্য জীবনে স্বাধীনতা পাওয়া যায়।
  • লম্বা সময় ধরে অনবরত কাজ করে গেলে মোটা টাকা ইনকাম করা যায়।
  • একসাথে সারা পৃথিবীব্যাপী অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়া যায়।

অনলাইনে ইনকাম করা স্বপ্নের মতো মনে হলেও এই পথের কিছু অপ্রিয় ও কঠিন সত্য আছে যেগুলো জেনে নেওয়া খুবই দরকার এই পথ ধরার আগে…

সূচীপত্র দেখান

1. অনলাইনে ইনকাম করা কোনও দ্রুত ধনী হওয়ার ছক নয়

আমরা সবাই ধনী হতে চাই, আর সেটাও যত তাড়াতাড়ি সম্ভব। ধৈর্য রাখা আমাদের সহজাত প্রবৃত্তি নয়। আমাদের মনের এই দুর্বলতার জন্যই আমরা বারে বারে ঠগবাজদের বিভিন্ন রকম ফাঁদ যেমন চিটফান্ড, শেয়ার বাজারের টিপস কিংবা অনলাইনের বেকার কিছু কোর্সের শিকার হয়ে ধনী হওয়া তো দূর বরং আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হই।

অনলাইনে ইনকামের ক্ষেত্রেও বাজারে এই ধরনেরই ভ্রান্ত ধারণা প্রচলিত আছে বা প্রচার করা হয় (কারও কারও নিজ স্বার্থ চরিতার্থ করতে)। নতুনদের মধ্যে এমন একটা ধারণা তৈরি করার চেষ্টা হয় অনলাইনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেন কত সহজে এবং কত তাড়াতাড়ি লাখ লাখ টাকা ইনকাম করা যায়।

কিন্তু আসলে তা একদমই নয়। যেকোনো উপায়ে ইনকামের মতোই অনলাইনে ইনকাম করাও খুবই কঠিন এবং মোটা টাকা হাতে আসতে (যদি কোনোদিন আসে) অনেক অনেক সময় লাগে। অফলাইনে ইনকামের চেষ্টা করলে বা চাকরি করলে যেখানে প্রথম থেকেই টাকা আসতে থাকে, অনলাইনে ইনকামের ক্ষেত্রে কিন্তু ইনকাম শুরু হতেই মাসের পর মাস বা বছর ঘুরে যায়। এবং টাকার আগমন শুরু হওয়া পর্যন্ত হতাশ না হয়ে ক্রমাগত কাজ করে যেতে হয়। তবেই একদিন কষ্টের ফসল ফলা শুরু হয়।

আরও পড়ুনঃ  অনলাইনে ইনকাম করতে প্রয়োজনীয় 6 টি স্কিল বা দক্ষতা যেগুলো স্কুলে শেখানো হয় না

তাছাড়া ইনকাম শুরু হওয়া মানেই কিন্তু লাখ লাখ টাকা আসতে শুরু করে না। প্রথমদিকে অতি সামান্য আয় হয়, এবং ক্রমাগত কাজ করে যাওয়ার সাথে সাথে ভীষণ ধীর গতিতে তা বাড়তে থাকে।

2. দিনে জাস্ট 2-3 ঘণ্টা কাজ করেই কোটিপতি? ইয়ার্কি নাকি!

অল্প সময়ে ধনী হওয়ার মতোই নামমাত্র খেটে ধনী হওয়ার ধারণাও অনলাইনে ইনকামের ক্ষেত্রে প্রচলিত। এই পথে আয়ের জন্য ব্লগিং, ভ্লগিং, ফ্রীল্যানসিং বা অন্য যাই যাই করা হোক না কেন, প্রচলিত ধারণা হচ্ছে দিনে 2-3 ঘণ্টা কাজ করলেই বিশাল টাকা আসে।

কিন্তু আসলে ব্যাপারটা একদমই উল্টো। দিনে 2-3 ঘণ্টা কাজ করলে একতো টাকা কামানো শুরু হতেই অনেক সময় লেগে যায় এবং ততদিন পর্যন্ত ধৈর্য ধরে রাখা চাপ হয়ে যায়। আর যদিওবা ধৈর্য ধরে রাখা যায়, ওইটুকু কাজ করে মোটা টাকা ইনকাম করা সম্ভবপর হয়ে ওঠে না।

যেকোনো ক্ষেত্রে উন্নতি বা বিশাল উন্নতি করতে অনেক কসরত করতে হয়। অনলাইনে কিছু করাও তার ব্যতিক্রম না। এভাবে আয়ের উদ্দেশ্যে আসল কাজটা যেমন যত বেশি সম্ভব করা যায় তত তাড়াতাড়ি ফল পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে, তেমনি আবার আপডেট, টেস্টিং, ট্রাবলশুটিং, প্রোমোশন, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট, ই-মেল, মেন্টেনেন্স ইত্যাদি ক্ষেত্রেও অনেক অতিরিক্ত সময় ব্যয় করতে হয়।

3. অনেকসময় অনলাইনে ইনকামের আশা দেখিয়ে ঠকানোর চেষ্টা করা হয়

নতুনদের না-জানা এবং উপরের দুই ভুল ধারনার অস্ত্রকে কাজে লাগিয়ে টাকার প্রলোভন দেখিয়ে কিছু অসাধু লোকজন অনলাইনে ইনকাম করে বড়লোক হওয়ার বিভিন্নরকম ফালতু কোর্স বেচে কিংবা পিরামিড স্কিমের ফাঁদে ফেলে বা সাইবার ফ্রড-এর অন্যান্য কারুকার্যের মাধ্যমে নিজেরা অনৈতিকভাবে মুনাফা লোটে সাধারণ মানুষের অসহায়তার সুযোগ নিয়ে ঠকিয়ে।

4. এভাবে ইনকামের সব রাস্তাই ভীষণ ঝুঁকিপূর্ণ

অনলাইনে আয় করার জন্য যাই করা হোক না কেন, রাস্তাটা কিন্তু খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। যেমন,

  • নতুন কিছু শুরু করার সময় এক্সপোজার পেতে ও ট্রাফিক আসতে বেশ সমস্যা হয় এবং ঠিকঠাক ভাবে কাজ না করলে চাহিদা মত এক্সপোজার আদৌ কোনদিন আসবে কিনা তার কিন্তু কোনো গ্যারান্টি থাকে না।
  • অনলাইনে যে কোনো কাজ করার জন্যই সাধারণত অন্য কিছু থার্ড পার্টি ওয়েবসাইট যেমন গুগল, ফেসবুক, অ্যামাজন ইত্যাদির সাহায্য নিতে হয়। ওইসব সাইটে হঠাৎ কোনো টেকনিক্যাল বা নীতিগত পরিবর্তন ইনকামের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। এছাড়া কোনও সঠিক বা বেঠিক কারনে ওইসব ওয়েবসাইটে যদি ব্যান করে দেওয়া হয় সেক্ষেত্রে ইনকাম বন্ধও হয়ে যেতে পারে এবং এরকম হলে কখনও কখনও কিছু করারও থাকে না।
  • নিজের ব্লগ থাকলে সেখানে অযাচিত টেকনিক্যাল সমস্যা হতে পারে বা স্প্যাম বটের অ্যাটাক হতে পারে।
  • যেকোনো ধরনের অ্যাকাউন্ট বা ওয়েবসাইট হ্যাক হতে পারে। 
  • কোন কিছু বিতর্কিত কথা বলার, লেখার বা শেয়ার করার জন্য আইনি জটিলতাও তৈরি হতে পারে।

5. বাড়িতে থেকে কাজ করা মানে পরিবারের সাথে বেশি সময়? আবার ভাবুন!

বাড়িতে থেকে অনলাইনে ইনকামের জন্য কিছু করা মানে নিজের সময়ের উপর নিজের নিয়ন্ত্রন, যখন খুশি কাজ করা, ইচ্ছেমত ছুটি নেওয়া, পরিবারের সাথে সময় কাটানো, যখন খুশি বেড়াতে বেরিয়ে পড়া ইত্যাদির স্বপ্ন দেখলেও আদপে তা হয় না।

আরও পড়ুনঃ  শেয়ার বাজারের 10 টা অপ্রিয় সত্য, যেগুলোর ব্যাপারে কেউ বলে না!

অনলাইনে কাজ করা মানে সাধারণত এটা ভাল লাগার কাজই হয়। মানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাজ করে যেতে অসুবিধে হয় না। তাছাড়া আরও আয় বাড়ানোর জন্য আরও কাজ করার প্রয়োজন পড়ে। তাই দেখা যায় যারা অনলাইনে কাজ করে তারা অনেক সময়েই দিনরাত্রি কাজ করে যায়। এর প্রভাব তাদের স্বাস্থ্য, ঘুম, পারিবারিক সম্পর্ক ইত্যাদি জীবনের অন্যান্য ক্ষেত্রের উপরে পড়ে।

মানে আসলে সাধারণত যা ভাবা হয়, তার বিপরীতটাই হয়।

6. আয় হলেও এর সামঞ্জস্য ও ধারাবাহিকতা নাও থাকতে পারে 

ধরে নিলাম খেটেখুটে আপনি আপনার অনলাইনের ব্যবসা ঠিকঠাক ভাবে দাঁড় করিয়ে ফেলেছেন এবং সেখান থেকে টাকা আসাও শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু আয় শুরু হলেও রেগুলার সমপরিমাণে আয় হওয়া প্রায় অসম্ভব। একটা দিন বা একটা মাস ভালো আয় হলেও পরের দিন বা পরের মাসে কিন্তু আবার আয়ের বিস্তর ফারাক হতে পারে। অনলাইনে যে কাজই করা হোক না কেন, আয়ে তারতম্য এবং ধারাবাহিকতায় অসামঞ্জস্য খুবই সাধারণ একটা ব্যাপার।

আবার লম্বা সময় ধরে সফলভাবে কিছু একটা কাজ করে যাওয়ার পর কখনও সে ধরনের কাজের ক্ষেত্রটা ক্রমশ অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়তে পারে। সেক্ষেত্রে নিজেকে এবং নিজের কাজকে পরিবর্তিত পরিস্থিতির সঙ্গে আপডেটেড না করে নিলে আয় ক্রমশ কমে যেতে পারে।

7. সাধারণত একাধিক ইনকামের সোর্স তৈরি করার প্রয়োজন পড়ে 

অনলাইনে আয়ের অসামঞ্জস্যের জন্যই সাধারণত একটা ইনকামের উৎসের উপরে ভরসা করে থাকলে চলে না। প্রধান একটা কাজের পাশাপাশি সে সম্পর্কিত অন্যান্য কাজ করে ইনকামের একাধিক উৎস তৈরি করতে হয়।

যেমন ধরুন যেকোনো ধরনের কনটেন্ট তৈরির সাথে সাথে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, জেনুইন ট্রেনিং মেটেরিয়াল তৈরি,  নিজের দক্ষতার জায়গায় ফ্রিল্যান্সিং বা সার্ভিস দেওয়া, শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ ইত্যাদির মাধ্যমে একাধিক আয়ের উৎস তৈরি করতে হয়।

8. কোনও ম্যাজিক ফর্মুলা নেই

অনলাইনে ইনকামের ক্ষেত্রে যারা যারা সফলতা পেয়েছেন তাদের নিজেদের সফলতার মন্ত্র তাদের নিজেদেরই খুঁজে নিতে হয়েছে। একথা অনলাইনে কাজ করতে আসা সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

এবিষয়ে সফলতার কোনও বাঁধাধরা নিয়ম নেই। কোথাও কোনও যথাযথ পদ্ধতির কথাও বলা নেই। বিভিন্নভাবে চেষ্টা করতে করতে কার কিভাবে কোন দিকটা ক্লিক করবে সেটা আগে থেকে কেউ জানেনা। তাই কোনো কিছু একজনের জন্য কাজ করেছে বলে অন্যজনের ক্ষেত্রেও কাজ করবে সেটার কোনও কথা নেই।

তাই নিজের 100% দিয়ে ধারাবাহিকভাবে কাজ করা, নিজেকে আপডেট করা এবং সবরকম চেষ্টা চালিয়ে যাওয়াই এক্ষেত্রে সফলতার চাবিকাঠি। এবং সেটা করতে করতে নিজের জন্য কোন জিনিসটা কাজ করছে বা শ্রেষ্ঠ সেটা নিজেকেই বুঝে নিতে হবে। 

9. আপনি যত ভালো কাজই করুন কিছু পাবলিককে কখনই সন্তুষ্ট করতে পারবেন না

আপনি এভাবে আয়ের উদ্দেশ্যে যা কিছু করুন বা যত আন্তরিকতার সাথে, যত নিখুতভাবেই করুন না কেন, কিছু দর্শক বা উপভোক্তাকে আপনি কখনই সন্তুষ্ট করতে পারবেন না।

আরও পড়ুনঃ  মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সহজে অনলাইনে টাকা ইনকাম - বাস্তব?

তার সাথে আপনার কাজের কিছু বিদ্বেষী সবসময় থাকবে আর আপনার জাল যত বেশি বিস্তার করবে ততই তাদের সংখ্যাটা বাড়তে থাকবে। বিভিন্ন প্লাটফর্মে বিদ্বেষপূর্ণ মন্তব্য করে আপনার প্রতি বা আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস এর প্রতি বিদ্বেষ তারা প্রকাশ করবে।

তাদেরকে ব্লক বা ইগনোর করা ছাড়া আর কোন উপায় আপনার কাছে থাকবে না।

10. কখনও ভীষণ উদ্যমী হয়ে কাজ করতে ইচ্ছা হয় আবার কখনো প্রবল হতাশা গ্রাস করে

অনলাইনে কাজ করার সময় একদম শুরুতে এবং কখনো কখনো কিছু ফল দেখতে পেলে আরও আরও উদ্যমের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছে হয়। কিন্তু ক্রমাগত কাজ করতে করতে নিত্য কাজের চাপ, প্রত্যাশিত ফল না পাওয়া, একঘেয়েমি, ব্যবহারকারীর বিরূপ প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি কারণে কখনো প্রবল হতাশাও গ্রাস করে।

এই দুই অনুভূতি একসঙ্গে নিয়েই ধারাবাহিকভাবে কাজটা চালিয়ে যাওয়া ছাড়া কোনও গতি থাকে না। 

11. অনলাইনে ইনকামের যে কোন পন্থাই এক-একটা সিরিয়াস ব্যবসা

এভাবে ইনকাম করা মানে কোনও ছেলে খেলা নয়। অনলাইনে সিরিয়াসলি ইনকাম করতে চাইলে বিষয়টাকে একটা সিরিয়াস ব্যবসার মতোই গণ্য করতে হয়। কনটেন্ট তৈরি হোক, কিছু সেল করা হোক বা কোনো সার্ভিস দেওয়া হোক, নিজের কাজটাকে যেমন সিরিয়াসলি এবং প্রফেশনালি করার দরকার, ঠিক তেমনি প্রমোশন, প্রচার, ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা বা সন্তুষ্টি ইত্যাদি বিষয়ের দিকে নজর রাখাও দরকার।

12. সফলতার কোনও গ্যারান্টি নেই

আপনি যত চেষ্টাই করুন না কেন এক্ষেত্রে সফলতার কিন্তু কোন গ্যারান্টি নেই। আর পাঁচটা কাজ বা ব্যবসার মতোই অনলাইনে যে কোন কাজ বা ব্যবসা শত চেষ্টার পরেও বিফল হতেই পারে।

কনটেন্ট, প্রোডাক্ট বা সার্ভিস ভালো মানের না হওয়া, ধারাবাহিকতার অভাব, সঠিকভাবে প্রমোশন না করতে পারা, কম্পিটিশন, টেকনিক্যাল সমস্যা ইত্যাদি বহু কারণেই সমস্ত প্রচেষ্টাই কিন্তু বিফলেও যেতে পারে।

শেষ কথাঃ

উপরে যা যা বললাম তা আপনাকে ভয় দেখানোর জন্য নয়, বরং বাস্তবটাকে সামনে আনার জন্য। এবং নিজের প্রত্যাশাটা ঠিকঠাক রেখে দ্বিগুণ উদ্যমে কাজ করে যাওয়ার জন্য।

এতকিছু সত্ত্বেও আমি প্রথমে যেমন বলেছি এখনও তাই বলব, অনলাইনে ইনকাম করা দারুন একটা ব্যাপার। কয়েক বছর আগেও এভাবে ইনকামের কথা ভাবাই যেত না। এখন সুযোগ যখন আছে সেটা চ্যালেঞ্জিং হলেও যদি এ বিষয়ে ইন্টারেস্ট থাকে তবে অবশ্যই এ ব্যাপারে চেষ্টা করা থেকে পিছপা হওয়া উচিত নয়।

আজ তাহলে এখানেই শেষ করি। কিছু বলার থাকলে মন্তব্য করতে ভুলবেন না! এই ব্লগের আরও আপডেট পেতে বেল বাটন থেকে নোটিফিকেশন অন করে নিতে পারেন।

ভালো থাকবেন। টা টা 🙂

মন্তব্য করুন