বেশি ছাড়ে ফ্যাশন সংক্রান্ত জিনিস কেনাকাটার জন্য অনলাইনের সেরা 5টা ওয়েবসাইট ও তাদের তুলনামূলক সুবিধা-অসুবিধা

5/5 - (2 জন রেটিং করেছেন)

আজকাল ইন্টারনেট আর স্মার্টফোনের এই বাড়বাড়ন্তের সময়ে অনলাইনে কেনাকাটাও নিত্যদিন বেড়েই চলেছে। অনলাইনে আমরা যা কিছু কেনাকাটা করি তারমধ্যে ফ্যাশন আইটেম মানে জামাকাপড় এবং পরিধানের অন্যান্য জিনিস অন্যতম। কিন্তু এই ক্যাটেগরিতে ওয়েবসাইট (বা অ্যাপ) প্রচুর, তাদের থেকে পাওয়া সুযোগসুবিধা বা অসুবিধাও ভিন্ন ভিন্ন। আর প্রত্যেকে আলাদা আলাদা রকম ব্র্যান্ড বা আলাদা আলাদা বিষয়ে স্পেশালিস্ট।

এই আর্টিকেলে তোমাদের জন্য থাকলো ভারতে বহুল ব্যবহৃত 5 টা অনলাইনে ফ্যাশন আইটেম কেনাকাটার ওয়েবসাইট (বা অ্যাপ)-এর পরিচয়। এখানে প্রত্যেকটা ওয়েবসাইটের বৈশিষ্ট্য এবং সেখানে উপলব্ধ জিনিসের বিবিধতা, গুনমান, ছাড়, ডেলিভারি এছাড়া তাদের আফটার সেলস সার্ভিস ও অন্যান্য সুবিধা-অসুবিধা ইত্যাদি বিষয়ের উপর তুলনামূলক আলোচনা ও আলোকপাত করার চেষ্টা করব।

তাহলে আর সময় নষ্ট না করে শুরু করি?

1. অ্যামাজন (Amazon)

পৃথিবীব্যাপী অনলাইন কেনাকাটায় সবার বাপ অ্যামাজন। আমিও এটাই সবথেকে বেশি প্রেফার করি। অ্যামাজন যদিও ফ্যাশন আইটেম স্পেশালিস্ট নয়, কিন্তু ওদের ওভারঅল সার্ভিস কোয়ালিটি যেরকম তাতে এই নাম প্রথমে বলতেই হয়। তাছাড়া স্পেশালিস্ট নয় বলে এই ক্যাটেগরিতে অ্যামাজন দুর্বল মোটেই নয়। হ্যাঁ কিছু কিছু ক্ষেত্রে হয়তো অন্যান্য স্পেশালিস্ট ওয়েবসাইট গুলোর মত অ্যাভেলেবেল চয়েস কম, কিন্তু যা উপলব্ধ তা কিন্তু নগণ্য একেবারেই নয়! বেশিরভাগ সময়েই অ্যামাজনেই আমার প্রয়োজন মিটে যায়।

এখানে যা কিছু ভালোঃ

  • ছেলে-মেয়েদের এবং বাচ্ছাদের জামাকাপড় থেকে শুরু করে জুতো, জুয়েলারি, ঘড়ি, ব্যাগ, সানগ্লাস, কস্মেটিক্স, এক্সেসরি ইত্যাদি ফ্যাশন সম্পর্কে যা কিছু হতে পারে সবকিছুই অ্যামাজনে পাওয়া যায়।
  • লাক্সারি জিনিস পছন্দ হলে, তার জন্য আলাদা ক্যাটেগরি এবং প্রচুর ব্র্যান্ড উপলব্ধ।
  • জিনিসপত্রের কোয়ালিটি সাধারণত ভালোই হয়।
  • অ্যামাজনের নিজস্ব কিছু ফ্যাশন ব্র্যান্ড আছে এবং তার গুনমান সন্তোষজনক।
  • ওদের সার্চ ইঞ্জিন খুব ভালো। কাঙ্খিত জিনিস খুঁজে পেতে সুবিধা হয়।
  • সেল গুলোর সময় এমনকি এমনি সময়েও প্রচুর পরিমাণে ছাড় পাওয়া যায়। তবে সবথেকে বেশি ছাড় পেতে বিশেষ কৌশল অনুসরণ করতে হয়। সেই কৌশল জানতে হলে নীচের লিঙ্ক ফলো করতে পারো—

অ্যামাজনে বিশাল ছাড়ে কেনাকাটা করার গুপ্ত কৌশল![ এখানে ট্যাপ করো ]

  • ওদের ডেলিভারি সুপার ফাস্ট। এব্যাপারে অ্যামাজনকে হারাবার মত কেউ নেই।
  • আফটার সেলস সার্ভিস বা এক্সচেঞ্জ, রিটার্ণ, রিফান্ড ইত্যাদি বিষয়েও অনবদ্য। ওদের কাছে কাস্টমার হচ্ছে রাজা। কোনও রকম সমস্যা হলে সব রকম সমস্যার সমাধানে ওরা সব সময় প্রস্তুত।
  • নিজস্ব অ্যামাজন পে আই সি আই সি আই লাইফটাইম ফ্রি ক্রেডিট কার্ড আছে যার সাহায্যে সব সময় এক্সট্রা 5 পার্সেন্ট পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়।
  • ‘অ্যামাজন পে ল্যাটার’ এর সুবিধা আছে ও এর সার্ভিস-ও ভালো।
আরও পড়ুনঃ  অ্যামাজনে কেনাকাটার 10 টা অনৈতিক গোপন কৌশল যা আপনার হাজার হাজার টাকা বাঁচাবে

আর যা কিছু ভালো নাঃ

  • কিছু কিছু ক্ষেত্রে কালার বা সাইজ চয়েস সীমিত থাকে।
  • জিনিসপত্রের দাম ভীষণ ওঠানামা করে।
  • অনেক সময় জামাকাপড়ের হ্যন্ডেলিং খারাপ হয়, তার জন্য দোমড়ানো মোচড়ানো জিনিস ডেলিভারি হয়। আবার কখনোও পুরানো স্টকের জিনিস আসে।
  • কখনও কখনও ব্যবহার করা আইটেম চলে আসে। [ যদিও এক্ষেত্রে দোষ আসলে কিছু অসৎ ক্রেতার যারা অ্যামাজনের ইজি রিটার্ন পলিসির অপব্যবহার করে ব্যবহার করা জিনিস রিটার্ন করেছে এবং অ্যামাজন তা বুঝতে না পেরে পরে আবার সেই জিনিস অন্য কোন কাস্টমারকে ডেলিভারি করার জন্য এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। ]
  • ফিলটারে আলাদা করে সব ব্র্যান্ড চয়েস করতে দেয় না।
  • কখনও কখনও জিনিস খুঁজে পেতে বেশ সমস্যা হয়।
  • বিরল হলেও কখনও কখনও নকল জিনিস ডেলিভারি-র কথাও শোনা যায়।
  • এটা একটা মার্কেটপ্লেস এবং এখানে হরেক সেলার থাকে। পপুলার সেলার ছাড়া অন্যান্য সেলার দের ভরসা করা যায় না।

2. ফ্লিপকার্ট (Flipkart)

অ্যামাজনের মত ফ্লিপকার্টও কেবলমাত্র ফ্যাশন স্পেশালিস্ট নয় তবে ওদেরও ক্যাটালগ মোটেও ছোট নয়। ফ্লিপকার্ট ভারতে সবথেকে বেশি ব্যবহৃত ই-কমার্স ওয়েবসাইট। অ্যামাজনের মতোই ফ্যাশন সংক্রান্ত যা-কিছু ক্যাটেগরি হতে পারে সব ধরনের জিনিসই ফ্লিপকার্টে উপলব্ধ। তবে এ ব্যাপারে অ্যামাজন এবং ফ্লিপকার্ট অনেকটা একই রকম। এখানে পাওয়া সুবিধা বা অসুবিধা গুলোও অ্যামাজনের মতই। তাই এখানে আমি আলাদা করে ফ্লিপকার্টের কথা না বলে এটা অ্যামাজন থেকে যে যে বিষয়গুলোয় আলাদা সেগুলোর উপর ফোকাস করব।

অ্যামাজনের থেকে আলাদা কোথায়?

  • ফ্যাশন ক্যাটেগরিতে এক সময়ে অ্যামাজনের থেকে অনেকটা পিছিয়ে থাকলেও এখন দুজনেই অনেকটা সমকক্ষ।
  • এর সার্চ ইঞ্জিন অ্যামাজনের মতো অত ভালো না। সার্চ করে খোঁজার ক্ষেত্রে অ্যামাজন বেটার।
  • ফিল্টার এর ক্ষেত্রে অ্যামাজনে ‘টপ ব্র্যান্ডস’ মাঝে মাঝে ভালো ফল দেয়। ফ্লিপকার্টেও ইদানিং এই ধরনের একটা অপশন যোগ হয়েছে কিন্তু ওটা অত ভালো না। তবে ফ্লিপকার্ট আবার আলাদাভাবে সব ব্র্যান্ড সিলেক্ট করতে দেয় যেটা অ্যামাজন দেয় না। তবে এত ব্র্যান্ড থাকে যেখান থেকে চয়েস করাটাও একটা ঝক্কির ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়।
  • এতে অ্যামাজনের মতো আলাদা করে কোনও লাক্সারি ক্যাটেগরি নেই।
  • ছাড়ের ক্ষেত্রে ফ্লিপকার্ট কম যায় না কিন্তু সব ধরনের ছাড় যখন যোগ হয় তখন অ্যামাজনই জেতে।
  • এখানে জিনিসপত্রের দাম অ্যামাজনের থেকে কম ওঠা নামা করে।
  • ডেলিভারি স্পিড আর আফটার সেলস সার্ভিসে ফ্লিপকার্ট ভালো কিন্তু অ্যামাজন সেরা।
  • অ্যামাজনের মতো এরও নিজস্ব ফ্লিপকার্ট অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক ক্রেডিট কার্ড আছে। অ্যামাজন যেখানে তার ক্রেডিট কার্ডে প্রাইম মেম্বার দের জন্য 5% ক্যাশব্যাক দেয় সেখানে এই ক্রেডিট কার্ড সবার জন্য 5% ক্যাশব্যাক দেয়। তবে এই ক্রেডিট কার্ড অ্যামাজনের কার্ডের মত ফ্রি নয় বছরে 500 টাকা মেম্বারশিপ ফি লাগে। 
  • অ্যামাজন পে লেটার এর মতই ফ্লিপকার্ট পে লেটার সার্ভিস আছে।
  • অ্যামাজনের মতই বাজে সেলারের সমস্যা এখানেও আছে।
  • ‘ক্যাশকরো’ তে ক্যাশব্যাক রেট অ্যামাজন এর থেকে কম। ‘ক্যাশকরো’ বা এর ছাড়ের সম্পর্কে জানতে চাও? নীচের লিঙ্কে ট্যাপ করোঃ
আরও পড়ুনঃ  অনলাইনে কেনাকাটা করা যখন নেশা হয়ে যায়…

অনলাইনে কেনাকাটার সময় এক্সট্রা ক্যাশব্যাক পাওয়ার ট্রিক![ এখানে ট্যাপ করো ]

ফ্লিপকার্ট এবং অ্যামাজনের পর যে তিনটি ফ্যাশন ই-কমার্স প্লেস এর কথা বলব সেগুলো কেবলমাত্র ফ্যাশন আইটেম স্পেশালিস্ট। এবং ওদের কথা বলার ক্ষেত্রে আমি ফ্লিপকার্ট অ্যামাজন-কে বেস হিসেবে ধরে সেই মতো ওদের সুযোগ-সুবিধাগুলো বিবৃত করার চেষ্টা করব। তাতে প্রত্যেকটা ওয়েবসাইট আলাদা কোথায় সেটা বুঝতে সুবিধা হবে। আর হ্যাঁ এগুলো কোনও মার্কেটপ্লেস না। মানে এগুলোয় কোনো থার্ড পার্টি সেলার থাকেনা। মানে এগুলোতে ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ নিজেই একমাত্র সেলার। আর এই কারনে থার্ড পার্টি সেলারের সমস্যা এগুলোয় নেই।

3. আজিও (AJIO)

অ্যামাজন ফ্লিপকার্টের পর এই লিস্টের তৃতীয় স্থানে আমি রাখবো আজিওকে। আজিও রিলায়েন্সের ফ্যাশন ই-কমার্স ওয়েবসাইট। এটা আসলে রিলায়েন্স ট্রেন্ডস-এর অনলাইন ওয়েবসাইট হলেও এখানে রিলায়েন্স ট্রেন্ডসের জিনিসপত্র ছাড়াও অন্যান্য ব্র্যান্ডের জিনিসও পাওয়া যায়।

এখানে যা কিছু ভালোঃ

  • জামা-কাপড়ের ব্যাপারে ওদের প্রডাক্ট ক্যাটালগ বিশাল।
  • অ্যামাজনের মতো আলাদা করে লাক্সারি ক্যাটেগরি আছে।
  • তুমি যদি রিলায়েন্স ট্রেন্ডস-এ জামাকাপড় কেনা পছন্দ করো তাহলে দেখবে রিলায়েন্স ট্রেন্ডসের শোরুমে যে দামে পাওয়া যায় এখানে একদম একই বা একই রকম জিনিস তার থেকে অনেক বেশি ছাড়ে পাওয়া যায়।
  • সব সময়ই কুপনের মাধ্যমে আরও বেশি ছাড় পাওয়া যায়।
  • প্রায় সব সময়ই কিছু না কিছু কার্ড বা ওয়ালেটের পেমেন্ট অফার থাকে।
  • কেনাকাটায় আজিও পয়েন্ট পাওয়া যায় যা পরের কেনাকাটায় রিডিম করা যায়। 
  • সব ছাড় যোগ করলে মোট যা ছাড় পাওয়া যায় তাতে কখনও কখনও অ্যামাজনকেও হারিয়ে দেয়।
  • প্রডাক্ট হ্যান্ডেলিং-এ ফ্লিপকার্ট-অ্যামাজনের থেকে ভালো। জামা কাপড় ওদের থেকে ভালো অবস্থায় ডেলিভারি হয়।
  • অ্যামাজন-ফ্লিপকার্টের থেকে নতুনতর স্টক থাকে।

আর যা কিছু ভালো নাঃ

  • ওয়েবসাইট বা অ্যাপ অ্যামাজন-ফ্লিপকার্টের মত অত রোবাস্ট না এবং অত ফিচার নেই।
  • বেশি ছাড় পেতে হলে বা কুপন-এর সুবিধা পেতে হলে একসাথে অনেক টাকার অর্ডার দিতে হয়।
  • ডেলিভারি ফ্রি নয় এবং ডেলিভারি ফ্রি করতে হলে নূন্যতম 1199 টাকার অর্ডার করতে হয়।
  • অ্যামাজন-ফ্লিপকার্টের মত ডেলিভারি স্পিড ও আফটার সেলস সার্ভিস অত ভালো না। 
  • ‘ক্যাশকরো’ তে ক্যাশব্যাক রেট অ্যামাজন-ফ্লিপকার্ট এর থেকে কম।
আরও পড়ুনঃ  নো কস্ট ইএমআই (No Cost EMI) কি সত্যিই নো কস্ট?

4. মিন্ত্রা (Myntra)

এই মিন্ত্রা একসময়ে একটা ইন্ডিপেন্ডেন্ট ফ্যাশন ই-কমার্স ওয়েবসাইট হলেও 2014 সালে ফ্লিপকার্ট এই ওয়েবসাইট কিনে নেয় তাই এখন এটা আসলে ফ্লিপকার্টেরই মালিকানার অধীনে একটি ওয়েবসাইট। ফ্লিপকার্ট মিন্ত্রাকে কিনে নিলেও নিজের ফ্যাশন ক্যাটেগরির সঙ্গে মার্জ না করেই মিন্ত্রা কে আলাদাভাবে চালু রেখেছে। এই মিন্ত্রা আবার আজিওর সমকক্ষ ওয়েবসাইট। তবে আজিওর মত এদের কোন অফলাইন প্রেজেন্স নেই।

  • ফ্লিপকার্ট ও মিন্ত্রা একই মালিকানার অধীনে থাকার জন্য ফ্লিপকার্ট অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক ক্রেডিট কার্ডে ফ্লিপকার্ট এর মত এখানেও 5% ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়।
  • এখানে আজিওর মত বা ফ্লিপকার্ট-অ্যামাজনের মত ছাড় পাওয়া যায় না।
  • ফ্যাশন প্রোডাক্ট এর সম্ভারে ফ্লিপকার্ট অ্যামাজন কে হারানোর ক্ষমতা রাখলেও কিছু কিছু অচেনা ব্র্যান্ডের প্রোডাক্টে স্যাটিসফ্যাকশন নাও আসতে পারে।
  • এদের আফটার সেলস সার্ভিস অতটা ভালো নয়। রিটার্ন এর ক্ষেত্রে আমার অভিজ্ঞতা সন্তোষজনক নয়।
  • ডেলিভারি স্পীডেও ফ্লিপকার্ট-অ্যামাজনের সমকক্ষ নয়।
  • ‘ক্যাশকরো’ তে এক্সট্রা ক্যাশব্যাক পাওয়া যায় না।

5. নায়িকা (Nykaa)

পঞ্চম স্থানে আমি নাইকা ফ্যাশন-কে রাখতে চাইব। নায়িকা এই ক্যাটেগরির নতুন অংশগ্রহণকারী। বিউটি ও কসমেটিকস আইটেম নিয়ে ওদের যাত্রা শুরু হলেও এখন ফ্যাশন ক্যাটেগরিতে এরা পা রেখেছে। প্রথম প্রফিটেবল নিউ এজ টেক কোম্পানি হিসাবে কয়েকমাস আগে নায়িকা-র আই পি ও হল। নায়িকার ইউএসপি হচ্ছে এদের প্রডাক্ট কোয়ালিটি এবং প্রডাক্ট অ্যাভেলেবলিটি। এদের লাক্সারি ক্যাটেগরিও আছে। নিজের ইচ্ছেমত অনেক ধরনের প্রিমিয়াম জিনিসপত্র অনেক চয়েসের মধ্যে থেকে বেছে নিতে চাইলে এখানে কেনাকাটা করতে হবে। প্রিমিয়াম বলেই এখানে দাম অন্য ওয়েবসাইটগুলোর থেকে বেশি। মানে এখানে ছাড় কম। ক্যাশকরো থেকেও ক্যাশব্যাক পাওয়া যায় নগন্য। বাজে কোয়ালিটি বা নকল জিনিসের চান্স এখানে প্রায় নেই। আর অন্যান্য বিষয়গুলোতে মিন্ত্রার সাথে তুলনীয়।

শেষ করার আগে…

সবশেষে বলব তোমার প্রয়োজন বা তুমি যা চাও সেটাই আসল। সেইমত নিজের পছন্দের সাইট বেছে নাও এবং কেনাকাটা শুরু করো! তাহলে আজ এখানেই শেষ করি? ভালো থেকো। টা টা। 🙂

মন্তব্য করুন